April 26, 2025, 10:24 am
বসুন্দিয়া সম্পত্তির বিরোধের জেরে মামা-ভাগ্নের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ৬ জনকে আসামী করে থানায় একটি মামলা হয়েছ।
নিজস্ব প্রতিনিধি :
যশোর সদর উপজেলার বসুন্দিয়া এলাকায় পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে মামা-ভাগ্নের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় তিনজন আহত হয়ে যশোর সদর হাসপাতালে ভতি হন সেখানে অবস্থা অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়, এ ঘটনায় যশোর সদর থানায় ৬ জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেছেন মামলা নাম্বার ৬৩।
মামলা সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে শওকত আলী খান বাদি হয়ে আমি স্ব-শরীরে থানায় উপস্থিত হইয়ে আসামী রা হলো শান্ত, অন্তু উভয় পিতা-মোঃ সাজ্জাদ খান, মাতা-মোছা: সোহানা বিলকিস, আলমগীর হোসেন ওরফে রমজান খান, এতেম আলী খান, ইকবাল খান পিতা-মৃত: গহর আলী খান, রাশিদা খানম, সোহানা বিলকিস উভয় পিতা-মৃত: গহর আলী খান, সর্বসাং-বসুন্দিয়া, মধ্যপাড়া, ডাক:-বসুন্দিয়া, ১৫নং বসুন্দিয়া ইউনিয়ন, ০২নং ওয়ার্ড, থানা-কোতয়ালী, জেলা-যশোর গণ সহ তাদের সহযোগী অজ্ঞাতনামা আরো ৪ থেকে ৫ জন আসামীদের বিরুদ্ধে এই মর্মে লিখিত ভাবে এজাহার দায়ের করিতেছি যে. উপরোক্ত আসামীদের সহিত দীর্ঘ দিন হইতে জমি জামা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিরোধ চলিয়া আসিতেছে। একপর্যায়ে গত ইং ১৮/০৪/২০২৫ তারিখ বিকাল আনুমানিক ০৫.০০ ঘটিকার সময় যশোর জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন বসুন্দিয়া, মধ্যপাড়া নিজ বাড়ীতে আমরা অবস্থান করাকালে জমি জামা সংক্রান্ত পূর্ব শত্রুতার জের ধরিয়া আসামীরা হাতে লোহার রড, হকিষ্টিক, ধারালো দাও, রামদা সহ দেশীয় ধারালো অস্ত্র সহকালে নিজ বাড়ীতে আসামীরা অনাধিকার ভাবে প্রবেশ করিয়া ০৫নং আসামী রাশিদার হুকুমে ও নেতৃত্বে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার ভাই মো: মোশারেফ খান (৫৯), পিতা-মৃত: গহর আলী খান, মাতা-মোসা: মহিমন বেগম কে ০১নং আসামী শান্ত এর হাতে থাকা ধারালো গাছি দাও দিয়ে ভাইয়ের মাথায় আঘাত করিয়া গুরুতর রক্তাক্ত কাটা জখম করে। ভাই মাটিতে পড়িয়া গেলে ০২নং আসামী অন্তু এর হাতে থাকা ইট দিয়ে তার হাতে পায়ে বুকে পিঠে সহ সর্ব শরীরে এলোপাতাড়ভাবে আঘাত করিয়া জখম করে এবং ০৩নং আসামী আলমগীর হোসেন আমার ভাইয়ের গলা চাপিয়া ধরিয়া হত্যার চেষ্টা করে এবং মারপিট করিয়া আহত করে। তখন ঘটনা দেখিয়া আমার ভাই চাচাতো ভাই মো: ইমরান হোসেন খান (৫০), মো: হাসান ইমাম বিল্লাল (৪০), ভাবী রাজিয়া সুলতানা এবং ভাই এর স্ত্রী মোছা: শারমীন আক্তার গণ আগাইয়া আসিলে সকল আসামীরা একযোগে তাদের কে মারপিট করিয়া আহত করে। আমার ভাবী রাজিয়া সুলতানার পরনে থাকা শাড়ী কাপড় টানা হেচড়া করিয়া ০২নং আসামী শ্লীলতারহানী ঘটায় এবং ভাবীর গলায় থাকা ১২আনা ওজনের একটি স্বর্ণের চেইন ০১নং আসামী ছিনিয়া নেয়। ঐ সময় আমাদের আর্তচিৎকারে আশেপাশের অনেক লোকজন ঠেকাইতে আসিলে আসামীরা আমাদের কে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরে উপস্থিত সাক্ষীদের সহায়তায় আমার ভাইকে জখম অবস্থায় ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, যশোরে নিয়ে ভর্তি করি। সেখানে ভাইয়ের শারীরিক অবস্থার অবনতি হইলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে ঢাকা মেডিকেলে রেফার্ড করেন। বর্তমানে আমার ভাই উক্ত হাসপাতালে আশংকাজনক অবস্থায় ভর্তি রহিয়াছে। ঘটনার বিষয় আমি আমার পরিবারের লোকজন ও
Leave a Reply